• শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:

যক্ষ্মারোগ প্রতিরোধে ফেনীতে নাটাবের মত-বিনিময় সভা

Avatar
ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৩


শেখ আশিকুন্নবী সজীব


“এখনই সময় অঙ্গীকার করার,যক্ষ্মামুক্ত বাংলাদেশ গড়ার”- এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে বাংলাদেশ জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি (নাটাব) ফেনী জেলা শাখার আয়োজনে যক্ষ্মারোগী সনাক্তকরণ ও যক্ষ্মারোগ প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের করণীয় শীর্ষক মত-বিনিময় সভা সোমবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেষ্টুরেন্টের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
নাটাব ফেনী জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক আবদুল হান্নানের সভাপতিত্বে মত-বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ফেনী বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের মেডিকেল অফিসার ডা: খুরশিদ আলম।
নাটাব ফিল্ড লেভেল ষ্টাফ মাসুদ হাসানের পরিচালনায় মত-বিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল খায়ের,প্রকৌশলী মো: নুরুল আবছার,শিক্ষক মোহাম্মদ ইসমাইল,ব্যাংকার আবু তৈয়ব প্রমুখ।
মত-বিনিময় সভায় সুশীল সমাজের প্রায় ৩০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহন করেন।
মত-বিনিময় সভায় আলোচকগণ বলেন, যক্ষ্মা হলে রক্ষা নাই এইসব কথা এখন চলে না। আপনারা মনে রাখবেন যক্ষ্মারোগীদের চিকিৎসা, ঔষুধ পরীক্ষা- নিরিক্ষা সব বিনামূল্যে সরকারি খরচে করা হয়। ফুসফুসে যক্ষ্মার প্রধান লক্ষণ হলো এক নাগাড়ে দুই সপ্তাহ বা তার অধিক সময় ধরে কাশি, এছাড়াও বিকেলের দিকে অল্প জ্বর এবং রাতে শরীর ঘেমে জ্বর ছেড়ে যাওয়া,খাবারে অরুচি,ওজন কমে যাওয়া এবং শরীর দিন দিন দূর্বল হয়ে যাওয়া,বুকে অথবা পিঠের উপরের অংশে ব্যাথা ও শ্বাস কষ্ট,কখনো কখনো কাশির সাথে রক্ত যাওয়া এই সমস্ত লক্ষণ গুলি দেখলে তাকে নিকটতম সরকারি হাসপাতাল,উপজেলা হাসপাতাল সমূহ, জেলা সদর হাসপাতাল,বক্ষ্যব্যাধি ক্লিনিক এবং কমিউনিটি ক্লিনিক অথবা ফেনী জেনারেল হাসপাতালে আসতে পরামর্শ দিবেন। নাটাবের সূত্র মতে বাংলাদেশে এখনো প্রতিবছর ২২১ জন মানুষ নতুন করে যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হয়।প্রতি লাখে যক্ষ্মার কারণে দেশে প্রতি বছর মৃত্যু বরণ করে ২৪ জন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
%d bloggers like this:
%d bloggers like this: