• বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:

আঙ্গোরে কনে সহযোগিতা কইরবো, দরিয়ায় তো বেগ্গিন লই গেছে

Avatar
ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ : শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

 


রাশেদুল ইসলাম


শুধু কামাল নয় আরো হাজারো কামালের একই কথা। নদী ভাঙনের কবলে তাদের সর্বস্ব হারিয়ে অন্যের বাড়িতে ঠাঁই নিয়েছে। এক সময় বাড়ি গাড়ি সব ছিল -আলির নিজের জমিতে ফসল উৎপাদন করে আয় করতেন লাখ লাখ টাকা। কিন্তু নদীর তীরের প্রকোপ ভাঙনের কারণে এখন -ঠাঁই নিয়েছে কামাল ডাক্তারের খামারে। সুযোগ দিয়েছে চাষাবাদের, যেখানে চাষ করে সংসার চালানোর সুযোগ পেলেন তিনি। তারা জানান -তাদের কে যদি সরকারি ভাবে কোনো সহায়তা করা হয় তাহলে ঘুরে দাড়াতে পারে তারা।
কয়েক জন নদী ভাঙনে সব হারানো নারী জানান-আঙ্গোরে কনে সহযোগিতা কইরবো,দরিয়ায় তো বেগ্গিন লই গেছে।।

স্থানীয় পানি ব্যবস্থাপনা দলের সভাপতি আরিফুল ইসলামের মতে, ২০২০ সাল পর্যন্ত স্নুইস গেট ৩টি, বেড়িবঁধ প্রায় ৩৫কি.মি., ক্লোজার ৪টি, পানি ব্যবস্থাপনা কমিটির ঘর ২টি, সাইক্লোন শেল্টার ৭টি, কাঁচা ও পাকা রাস্তা ৫০কি.মি., কালভার্ট ৯টি, ইউড্রেন ১০টি, উন্নয়নকৃত বাজার ১টি, অন্যান্য বাজার ৫টি, মাটির কিল্লা ৭টি, গভীর নলকূপ ৩১১টি, পিট লেট্রিন ৫০টি, বনায়নকৃত অঞ্চল ৪ হাজার হেক্টর, বাঁধ ও রাস্তা (বনায়ন) ৬৩ কি.মি., এ ছাড়াও নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে অসংখ্য বসত বাড়ি ।।

সিডিএসপি প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার শংকর চন্দ্র সাহার মতে ২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রায় ৭হাজার হেক্টর ভূমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। প্রতি বছর ১’শ মি. থেকে ৫’শ মি.পর্যন্ত ভূমি নদী ভাঙনের কবলে পড়ে। নোয়াখালীর সুবর্ণচর মেঘনা তীরবর্তী এলাকা ছাড়াও জেলার হাতিয়া উপজেলার নদীর এপারে বয়ার চর, নলের চর, নাঙ্গলিয়া, কেরিং চর বিস্তৃত এলাকা নিয়মিত ভাঙনের স্বীকার হচ্ছে।।P


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
%d bloggers like this:
%d bloggers like this: